জিন নিয়ন্ত্রণ: শিক্ষানবিস ধাপ

আমাদের জন্ম একটা নিষিক্ত ডিম্বাণু থেকে, যাকে বলে জাইগোট (Zygote)। এই জাইগোট বিভাজনের মাধ্যমে আমরা একটা বহুকোষী আকৃতি পাই, যেখানে থাকে হৃৎপিন্ড, যকৃত, কিডনি, চোখ ইত্যাদির মতো বিশেষায়িত অঙ্গগুলো। এই অঙ্গগুলোর মূল পার্থক্য এদের উৎপাদিত এবং ব্যবহৃত প্রোটিনে। আর এই প্রোটিনগুলো তৈরি হয় নির্দিষ্ট জিন থেকে। জাইগোট বিভাজনে প্রতিটি বিভাজিত কোষ তার মাতৃকোষের হুবুহু নকল DNA-কপি পায়।… বিস্তারিত পড়ুন জিন নিয়ন্ত্রণ: শিক্ষানবিস ধাপ

দি সেন্ট্রাল ডগমা অফ মলিকুলার বায়োলজি: ট্রান্সলেশন

ক্রিকের সেন্ট্রাল ডগমার শেষ ধাপ হলো ট্রান্সলেশন। এই ধাপের জন্য তিনটি জিনিস দরকার হয়। প্রথমত, DNA-এর কপি বা mRNA (ম্যাচিউরড-mRNA)। দ্বিতীয়ত, ট্রান্সলেটর বা অনুবাদক। তৃতীয়ত, প্রোটিন তৈরির যন্ত্র বা রাইবোসোম (Ribosomes)। শুরুতে বলে রাখা ভালো, mRNA তৈরি করা হয় DNA-এর কমপ্লিমেন্টারি বা পরিপূরক নিউক্লিয়টাইড জোড়া লাগানোর মাধ্যমে। এই mRNA-এর পরপর তিনটি নিউক্লিয়টাইডযুক্ত ট্রিপলেট কোডিংকে বলে কোডোন। ইউক্যারিয়টিক… বিস্তারিত পড়ুন দি সেন্ট্রাল ডগমা অফ মলিকুলার বায়োলজি: ট্রান্সলেশন

দি সেন্ট্রাল ডগমা অফ মলিকুলার বায়োলজি: ট্রান্সক্রিপ্টশন

ফ্রান্সিস ক্রিকের একটা বিখ্যাত প্রস্তাবনা ছিলো দি সেন্ট্রাল ডগমা অফ মলিকুলার বায়োলজি। এটি জেনেটিক তথ্য প্রবাহ সংক্রন্ত একটা ধারণা যার দুটি অংশ রয়েছে। তিনি বলেন, জেনেটিক তথ্য DNA থেকে সরাসরি প্রোটিনে স্থানান্তরিত হয় না। বরং, DNA থেকে তথ্য প্রথমে RNA-তে এবং RNA  থেকে প্রোটিনে প্রবাহিত হয়। তিনি আরো বলেন, জেনেটিক তথ্য প্রবাহ একমুখী। তথ্য কখনো… বিস্তারিত পড়ুন দি সেন্ট্রাল ডগমা অফ মলিকুলার বায়োলজি: ট্রান্সক্রিপ্টশন

জীবনের নাটবল্টু: অ্যামিনো এবং নিউক্লিইক অ্যাসিড

প্রাণীর দেহকোষ যতো কাজ করে তার প্রতিটিতেই প্রোটিনের কোনো না কোনো অবদান থাকে। প্রোটিনের এই কাজগুলো মোটামুটি পাঁচ ধরণের: যান্ত্রিক, পরিবহন, সংকেত আদান-প্রদান, নিয়ন্ত্রক, এবং অনুঘটক। যে সমস্ত প্রোটিন অনুঘটকের কাজ করে তাদের আমরা বলি উৎসেচক বা এনজাইম। প্রোটিনেরা যেভাবে কাজগুলো সম্পাদন করে সেটা তাদের জটিল ত্রিমাত্রিক আকারের ওপর নির্ভর করে। অনেকটা তালা-চাবির মতো, প্রতিটি… বিস্তারিত পড়ুন জীবনের নাটবল্টু: অ্যামিনো এবং নিউক্লিইক অ্যাসিড